কুরবানির গোশত খাওয়া ও অন্যকে দেয়া সম্পর্কে কুরআনুল কারিমের একাধিক আয়াতে রয়েছে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা। আল্লাহ তাআলা বলেন-
– যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌঁছে আর নির্দিষ্ট দিনগুলোতে আল্লাহর নাম স্মরণ করে তাঁর দেয়া চতুস্পদ জন্তু যবেহ করার সময়। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার কর এবং দুস্থ-অভাবগ্রস্তকে আহার করাও।‘ (সুরা হজ : ২৮)
– অতঃপর যখন তারা কাঁত হয়ে পড়ে যায় তখন তা থেকে তোমরা আহার কর এবং আহার করাও যে কিছু চায় তাকে আর যে চায় না তাকেও।’ (সুরা হজ : আয়াত ৩৬)
উল্লেখিত আয়াত দুটি থেকে বোঝা যায়, কুরবানির পশুর গোশত নিজেরা খেতে পারবে, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে যারা চায় না তাদের দেয়া যাবে এবং যারা দুস্থ-অভাবগ্রস্ত তারাও খেতে পারবে।
কুরআনুল কারিমের উল্লেখিত আয়াতে কারিমা থেকে কুরবানির গোশতকে মোটামুটি তিনটি ভাগে ভাগ করার একটি নির্দেশনা বা ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
উল্লেখিত আয়াত দুটি থেকে বোঝা যায়, কুরবানির পশুর গোশত নিজেরা খেতে পারবে, আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে যারা চায় না তাদের দেয়া যাবে এবং যারা দুস্থ-অভাবগ্রস্ত তারাও খেতে পারবে।
কুরআনুল কারিমের উল্লেখিত আয়াতে কারিমা থেকে কুরবানির গোশতকে মোটামুটি তিনটি ভাগে ভাগ করার একটি নির্দেশনা বা ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
এই সংবাদটি 1,234 বার পড়া হয়েছে
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।