রমজানের শেষ দশকে যেসব আমল করতেন মহানবী (সা.) - BANGLANEWSUS.COM
  • নিউইয়র্ক, সন্ধ্যা ৬:৫৯, ৩০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ


 

রমজানের শেষ দশকে যেসব আমল করতেন মহানবী (সা.)

newsup
প্রকাশিত মার্চ ৩১, ২০২৪
রমজানের শেষ দশকে যেসব আমল করতেন মহানবী (সা.)

নিউজ ডেস্ক: আল্লাহ তাআলা কিছু সময়কে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন। সময়গুলো আল্লাহর সঙ্গে ‘বিপুল মুনাফায় ব্যবসা করার’ ভরা মৌসুম। সেই সময়গুলোর একটি পবিত্র রমজান মাসের শেষ ১০ দিন। রমজানের বাকি দিনগুলোর চেয়ে এই ১০ দিনের ফজিলত অনেক বেশি। এই দশকের রাতগুলো যেমন শ্রেষ্ঠ, তেমনি দিনগুলোও ফজিলতে পূর্ণ। এই সময়ে মহানবী (সা.) বিভিন্ন ইবাদতে নিবিড়ভাবে মগ্ন থাকতেন। তাঁর আমলগুলোর কথা এখানে তুলে ধরা হলো—

ইতিকাফ
এই দশকে মহানবী (সা.) যে ইবাদতটির প্রতি সবচেয়ে বেশি মনোযোগী হতেন তা হলো ইতিকাফ। আল্লাহর ইবাদতের জন্য সব ব্যস্ততা থেকে মুক্ত হয়ে এবং পবিত্র লাইলাতুল কদরের খোঁজ করার উদ্দেশ্যে এই দশকে তিনি মসজিদে অবস্থান করতেন। জীবদ্দশায় একাধিকবার তিনি ইতিকাফ করেছেন। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রীরাও ইতিকাফ করেছেন। হজরত আয়েশা (রা.)–এর বর্ণনায় এসেছে, নবী (সা.) ইন্তেকাল অবধি প্রতি বছরই ইতিকাফ করেছেন। তাঁর ইন্তেকালের পর তাঁর সহধর্মিণীরাও ইতিকাফ করতেন। (সহিহ্ বুখারি: ২০২৬; সহিহ্ মুসলিম: ১১৭২)

অন্যান্য ইবাদত
রমজানের শেষ দশকের সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, নবী (সা.) এই দিনগুলোতে এত বেশি ইবাদত করতেন, যা অন্য কোনো সময় করতেন না। নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, দান-সদকাসহ সব ফজিলতপূর্ণ কাজে তিনি মগ্ন থাকতেন। মুসলিম শরিফে আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) রমজানের শেষ দশকে এত বেশি ইবাদত করতেন, যা অন্য দিনগুলোতে করতেন না।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১১৭৫) অন্য হাদিসে হজরত আলি (রা.) বলেন, ‘রমজানের শেষ দশকে রাসুল (সা.) (ইবাদত-বন্দেগি করার নিমিত্তে) তাঁর পরিবারবর্গকে (রাতে) জাগিয়ে দিতেন।’ (সুনানে তিরমিজি: ৭৯৫; মুসনাদে আহমাদ: ৬ / ২৫৬)

অন্যান্য ইবাদত
রমজানের শেষ দশকের সবচেয়ে বড় ফজিলত হলো, নবী (সা.) এই দিনগুলোতে এত বেশি ইবাদত করতেন, যা অন্য কোনো সময় করতেন না। নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, দান-সদকাসহ সব ফজিলতপূর্ণ কাজে তিনি মগ্ন থাকতেন। মুসলিম শরিফে আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন, ‘রাসুল (সা.) রমজানের শেষ দশকে এত বেশি ইবাদত করতেন, যা অন্য দিনগুলোতে করতেন না।’ (সহিহ্ মুসলিম: ১১৭৫) অন্য হাদিসে হজরত আলি (রা.) বলেন, ‘রমজানের শেষ দশকে রাসুল (সা.) (ইবাদত-বন্দেগি করার নিমিত্তে) তাঁর পরিবারবর্গকে (রাতে) জাগিয়ে দিতেন।’ (সুনানে তিরমিজি: ৭৯৫; মুসনাদে আহমাদ: ৬ / ২৫৬)

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।