আমি হাসান আলী ১৯৯৭ সাল থেকে আমার পরিবার আমেরিকায় আসার পর ব্রন্সে বসবাস করিতেছি ৷আমি ৩৭ বছর পূর্বে ১৯৮২ সালে আমেরিকার নিউইয়র্কে নোঙর ফেলি ৷প্রথমে মানহাটনে ছিলাম ৷ ১৯৮৯ সালে মেয়র ডিনকিন্সের ইলেকশনের সময়ে ডেমোক্রেটিক পার্টির সাথে জড়িত ৷ ১৯৯২ সালে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের কনভেনশন কমিটির সদস্য ছিলাম ৷১৯৯৩ সালে ২০ জানুয়ারী প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের শপথ অনুষ্ঠানে যোগদান করি ৷ ১৯৯২সালের ২১ ফেব্রুয়ারী প্রেসিডেন্ট সিনিয়র বুশের সময় মুসলমানদের অধিকার আদায়ে হোয়াইট হাউসের অনুষ্ঠানে যোগদান ৷জাতিসংঘের এজিও প্রতিনিধি নিযুক্ত(১৯৯২-১৯৯৬) সালে ৷২০০২ সালে ডেমোক্রেটিক পার্টির নির্বাচিত মেম্বার (২০০২-বর্তমানে) ৷আমার স্ত্রী হাফসা বেগম ডেমোক্রেটিক পার্টির নির্বাচিত মেম্বার(২০১২-বর্তমানে)সালে ৷নিউইয়র্ক সিটির কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার (২০০৩—২০০৭ সাল)৷ব্রন্সের বাংলাদেশী আমেরিকান কমিউনিটির জন্য ফেডারেল ফান্ডে এক কম্পিউটার সেন্টার প্রতিষ্ঠায় কংগ্রেসম্যান এড্রিয়ানো ইসপাইলাতে সাথে কাজ করে যাচ্ছি ৷ বাংলাদেশী আমেরিকানদের জন্য সিটি,স্টেট ও ফেডারেল জব ও ব্যবসায়ের কন্ঠাক্ট পাওয়ার জন্য কংগ্রেসম্যানের সাথে কাজ করচ্ছি ৷ বাংলাদেশী আমেরিকানদের নিরাপত্তার বিষয়ে পুলিশ কমিশনারের সাথে ও নির্বাচিত আইন প্রনেতাদের সহায়তা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছি ৷ অন্যদিকে ব্রন্সের (Bronx) জনসংখ্যা ১৪ লক্ষ ,হিস্পানিক ৫৪%, কালো ৩১%,সাদা ১১%, এশিয়ান ৪% ৷ ব্রন্সের ১৪ লক্ষ জনগণের জন্য বাংলাদেশী প্রডাক্টের বিরাট মার্কেট , বন্সবাসীর চাহিদামত নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সহ ফার্নিসার, জুতা, ঔষধ ও ওয়ালটনের ফ্রিজ আমদানী করলে বাংলাদেশের বেকার সমস্যার সমাধান ও বৈদেশিক মূদ্রার রিজার্ভ বাড়বে ৷এখন থেকে প্রতিটি মসজিদ এলাকায় বাংলাদেশী পণ্যের মার্কেট গড়ে তুলতে হবে ৷ এই বিষয়ে ব্যবসায়ী জনাব গিয়াস উদ্দিন ও জনাব কাওছারুজ্জামান সাহেবকে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি ৷ আমার পরিবারের সদস্য, আত্মীয় স্বজন ও মেধাবী বন্ধুদের সহায়তা নিয়ে অগ্রসর হব ইনশাআল্লাহ ৷বিশেষ করে বাংলাদেশী আমেরিকান কমিউনিটি কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট বিশিষ্ট আইনজীবী মুহাম্মদ এন মজুমদার সাহেব তাহার সংগঠনের ট্রাষ্ট্রি বোর্ডের মেম্বার নিযুক্ত করায় তাহাকে মোবারকবাদ জানাই ৷ আমরা সন্মিলিতভাবে কাজ করব ৷আল্লাহ আমাদের সহায় হউন ৷
Related
সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।