নিউজ ডেস্কঃ মাছ এবং যে কোনও জলজ প্রাণীর বাসস্থান হল পানি। তাই মাছের বংশ বিস্তার, স্বাদ এবং বৃদ্ধির জন্য পানির গুণগতমান ভাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। মৎস্য চাষের উন্নয়ন এবং কেন্দ্রীয়করণ ধীরে ধীরে উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাচ্ছে, এর ফলে এ চাষের ঘনত্ব বাড়ছে। তবে মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে পানি ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ ওয়াটার ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরূপত্বপূর্ণ বিষয়। সম্প্রতি বাংলাদেশে বদ্ধ জলাশয়ে মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে জলাশয় গুলো মাছ চাষের অযোগ্য এবং বিজ্ঞানসম্মতভাবে চাষ করাও ঠিক নয়। আর মৎস্য চাষের ক্ষেত্রে পানির মানও সর্বত্র সমান নয়। পানির মান অসম হওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত বাড়ছে নানা রোগের উৎপাত ও পোকা-মাকড়ের উপদ্রব। এর ফলে প্রচুর পরিমাণে মাছ, ছোট ছোট চিংড়ি এবং কাঁকড়া মারা যাচ্ছে। আ্যাকোয়াকালচার পনড এক্সপার্ট সিস্টেম-এর সাহায্যে মাছ চাষের জন্য পানির মান এবং তার বিশ্লেষণ করা যায়। এমন কী এ সিস্টেমটির মাধ্যমে মাছ চাষের উপযুক্ত পরিবেশ ভবিষ্যতে কীভাবে উন্নত করা যাবে এবং উৎপাদন ক্ষেত্রে নানা সতর্কতা – এসব বিষয়ও নির্ণয় করা যাবে। আর এ এক্সপার্ট সিস্টেমের সাহায্যে ওয়াটার কোয়লিটি ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কিত সম্ভাব্য নানা মতামত পাওয়া যেতে পারে। এর পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে মাছ চাষ সম্পর্কিত প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তির অভাব এবং ধীরগতিতে তথ্য আদান-প্রদান সংক্রান্ত সমস্যাগুলোরও সমাধান হবে।
মাছ চাষে পানির গুণগত মানের মূল্য নির্ধারণের জন্য এক্সপার্ট সিস্টেম গঠন করা যায় মূলত পুকুর অথবা বদ্ধ জলাশয়ে মাছ চাষের অনুসন্ধানকারী ডাটা এবং এক্সপার্টের অভিজ্ঞতার আলোকে। আর এ সিস্টেমের মধ্যে থাকবে চারটি সাব সিস্টেম, যেমন : ডাটাবেস, নলেজবেস, মডেলবেস এবং মেথড বেস। যার সাহায্যে নলেজ অর্থাৎ জ্ঞান অর্জন করা যাবে, নলেজবেস গঠন করা যাবে এবং এর বিভিন্ন পদ্ধতির সাহায্যে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। এছাড়া মডেলটি নির্মাণের মাধ্যমে বদ্ধ জলাশয়ে মাছ চাষে পানির গুণগত মানের বিশ্লেষণ ও ভবিষ্যতে এর কতটুকু খানি সম্ভাবনা আছে তা নির্ণয় করা যাবে। এমন কী এ সিস্টেম উৎপাদন সংক্রান্ত নির্দেশও দেবে। এ প্রতিবেদনে মাছ চাষে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের এক নতুন দিক সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো।
সিস্টেমটির গঠন এবং কার্যকারিতা : নলেজবেস এবং মডেলবেস-কে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে আ্যাকোয়াকালচার পনড এক্সপার্ট সিস্টেমে পানির গুণগত মানের মূল্য নির্ধারণ, আর এর মধ্যে নলেজবেস সিস্টেম, ডাটাবেস সিস্টেম, মডেলবেস সিস্টেম, মেথডবেস সিস্টেম এ চারটি সাবসিস্টেম নিহিত আছে
সমগ্র সিস্টেমে নলেজবেস এবং মডেলবেস হল প্রধান অংশ। আর নলেজবেস মূলত ব্যবহার করা হয় নিয়ম-কানুন সংরক্ষণ করার জন্য, যা এ ধারণার জš§ দিয়েছে যে রিজনিং মেশিন যে কোনও কারণবশত ব্যবহার করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে সিন্থেটিক্যাল ইভ্যালুয়েশন, শ্রেণীবদ্ধ পার্থক্য। মডেলবেসের উপর সমগ্র মডেলটি রাখা হয়েছে, আর এ মডেলটি গঠন করা হয়েছে পানির গুণগতমান অনুসদ্ধানকারী ডাটার উপর ভিত্তি করে। তবে মডেলটি এ সিস্টেমের রিজনিং মেশিনের প্রধান অঙ্গ। মডেলবেসে দুটো সাবসিস্টেমস যুক্ত করা হয়েছে। এগুলো হলো। মডেল সাবসিস্টেমপ্রেডিক্টিং সাবসিস্টেম ইভ্যালুয়েশন মডেল সাবসিস্টেম-এ আছে একটি অবজেক্ট ইভ্যালুয়েশন, মাল্টি- অবজেক্ট ইভ্যালুয়েশন এবং সিন্থেটিক্যাল ইভ্যালুয়েশন। আর প্রেডিক্টিং মডেলের মধ্যে নিহিত আছে ডিসলভড অক্সিজেন প্রেডিক্টিং মডেল, আনলাইন্যার টেম্পারেচার মডেল, বিওডি- ডিও মাল্টি লাইন্যার মডেল, এবং একটি ডাইমেনশন জুওলজি মডেল। মেথডবেসে আছে সাধারণ ক্ল্যাসিক ইভ্যালুয়েশন মেথড এবং ফাজি সিন্থেটিক্যাল ইভ্যালুয়েশন মেথড।
জ্ঞান সমৃদ্ধ করা : অন্যান্য কম্পিউটার সফটওয়্যারগুলো থেকে এ সিস্টেমের ক্ষেত্রে জ্ঞান ও তথ্য সমৃদ্ধ করা খুবই জরুরি। এক্সপার্ট সিস্টেমের গঠন এবং দক্ষতার জন্য ডোমেন এক্সপার্ট নলেজের গুণগতমান এবং পরিমাণ খুবই গুরুপত্বপূর্ণ বিষয়। একটি এক্সপার্ট সিস্টেমের সফলতার প্রধান চাবিকাঠি হল সঠিকভাবে জ্ঞান অর্জন করা এবং যথাযতভাবে তা ব্যক্ত করা। নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে জ্ঞান সমৃদ্ধ করা যেতে পারে।
পরিবেশগত মানে যথার্থতা এবং নীতি : পরিবেশগত মানে প্রসেস- ভার্বাল – এর বহিরেখা চিহ্নিত করা হয় এ সিস্টেমের মাধ্যমে যা জাতীয় পরিবেশ সংরক্ষণকারী গবেষণাগার এবং এজেন্সিগুলোর প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে নিয়োগ করতে হবে। পরিবেশগত মানের প্রসেস ভার্বালে প্রযুক্তিগত নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে, আর পানির গুণগতমান মাছ চাষীদের জন্য যথাযথ হবে। দীর্ঘকালীন কঠোর পরিশ্রম এবং গবেষণায় এ প্রসেসর্বাল ও তার মান ডোমেইন এক্সপার্টের সাহায্য উপার্জিত হওয়া প্রয়োজন, কারণ এরাই ডোমেইন এক্সপার্ট সিস্টেমে কেন্দ্রীকরণ এবং সংক্ষেপিত করে। আর এটা দেশে সামগ্রিক অবস্থার সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারে এবং ম্যাক্রপকল সিস্টেমটিকে নির্দেশ এবং নিয়ন্ত্রণও করতে পারে।
এক্সপার্টের অভিজ্ঞতা : এক্সপার্ট সিস্টেমে নলেজবেসই হল প্রধান অঙ্গ। আর এক্সপার্টের অভিজ্ঞতাকে ভিত্তি করেই গড়ে উঠেছে নলেজবেস। তবে এ এক্সপার্টের অভিজ্ঞতা মূলত অর্জিত হয় একাধিক এক্সপার্টের কাছ থেকে, যাঁরা বহু বছর ধরে আ্যাকোয়া কালচার ওয়াটার এনভায়রনমেন্টের উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত। এছাড়া কিছু ডোমেন এক্সপার্টকে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে নিরীক্ষণ এবং তাদের অভিজ্ঞতা সাধারণের কাজে লাগানোর মাধ্যমে। তাই, আ্যাকোয়াকালচার পনড এক্সপার্ট সিস্টেমে পানির গুণগত মানের মূল্য নির্ধারণনীতি দৃঢ়ভাবে গঠন করা প্রয়োজন। বিভিন্ন বই থেকে তথ্য সংগ্রহ প্রাথমিক তত্ত্ব, পদ্ধতি এবং গবেষণামূলক জ্ঞান যা সাধারণত কোনও এক্সপার্টের কাছ থেকে সংগ্রহ করা হয়, উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, পানির মান এবং তার মূল্য নির্ধারণ সম্পর্কিত, পানির মানের গণিত সংক্রান্ত মডেল, গ্রিজলড কোরোলেটিভ ডিগ্রি ইভ্যালুয়েশন, ফাজি সিন্থেটিক্যাল ইভ্যালুয়েশন সিস্টেমটিকে করে তুলেছে অত্যন্ত তত্ত্ব এবং বৈজ্ঞানিক উপাদান নির্ভর।
বদ্ধ জলাশয়ে মাছ চাষে পানির গুণগত মানের সাধারণ বৈশিষ্ট্য : পুকুরে অথবা বদ্ধ জলাশয়ে মাছ- চাষে পানির গুণগতমান সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন, যা বিভিন্ন বিষয় যেমন, জীববিদ্যা, পানির সংরক্ষণশীলতা, জলানুসন্ধানবিদ্যা, আবহবিদ্যা এবং এদের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত।
নিচে এ সম্পর্কে উল্লেখ করা হল-
অভিজ্ঞতা : পানির গুণগত মানের অনুসন্ধান চলাকালীন অভিজ্ঞতার ঝুলি ক্রমশ সমৃদ্ধ হতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, পানির গুণগতমান ভাল অথবা মন্দ তা নির্ণয় করা হয় পানির রং এবং তার স্বচ্ছতা পর্যবেক্ষণ করে, মাছদের গতিবিধির মাধ্যমে নির্ণয় করা হয় পুকুরে মাছ চাষের জন্য দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিস্থিতি। আর এ সব কিছুই অভিজ্ঞতার সঙ্গে যুক্ত।
ডেটাম সংক্রান্তচার্ট : বদ্ধ জলাশয়ের মধ্যে প্রচুর সংখ্যক ডেটাম আছে, যা সব সময় টেবিল ফরম্যাটে দেখানো হয়। সব ধরনের বিশ্লেষণ, তার সম্ভাবনা, ইভ্যালুয়েশনের ফলাফল- এ সবকিছু টেবিল ফরম্যাটের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে দেখানোর প্রয়োজন এবং যার মাধ্যমে ডেটামকে আরও সহজভাবে বোঝা যাবে। শুধু তাই নয়, যান্ত্রিক শিক্ষার ক্ষেত্রে এক্সপার্ট সিস্টেমকেও সাহায্য করবে।
পরিবর্তনশীলতা : স্থান, পুকুরের আয়তন ও পানির গভীরতার পার্থক্যের জন্য মাছ চাষের পরিমাণ এবং মান সর্বত্র সমান নয়। আর এগুলো জীববিদ্যা বর্ণনার ক্ষেত্রে কিছু মাত্র লক্ষ্য মাত্রা গঠন করেছে এবং পানির অবস্থারও পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে।
অসম্পূর্ণতা : পানির গুণগত মান অনুসন্ধানে ইতিমধ্যেই বিশ্বের প্রায় সব দেশেই নদীর পানির গুণগত মান স¤পর্কে গবেষণা শুরূ করে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এক্ষেত্রে তারা অনেক দূর এগিয়েও গেছে। নদীর পানি সম্পর্কে গবেষণার পরে দীঘি ও রিজার্ভারের পানির গুণগত মানের গবেষণা শুরূ হয়েছে, তবে পুকুরের পানির মান সম্পর্কে গবেষণা এখনও পর্যন্ত সে জায়গায় পৌঁছায়নি। নির্দিষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি ও লক্ষ্যমাত্রা থেকে এখানে কিছু অসম্পূর্ণতা আছে এবং একমাত্র গবেষণাই পারে অস¤পূর্ণতা কিছুটা হলেও দূর করতে।
অস্পষ্টতা : পুকুরের পানির মান সম্পর্কে এখনও অস্পষ্টতা রয়েছে। একই পুকুরে কিছু কিছু বিষয় এখনও ধোঁয়াশা আছে, অর্থাৎ যার এখনও কোনও সমাধানের পথ বের হয়নি যেমন, পুকুরের পানির ঊর্বরতা। আর এর সম্পর্কে সঠিক কোনও ধারণা নেই এবং এক একজন এক্সপার্ট এক এক রকম অভিমত পোষণ করেন।
ধারাবাহিকতা : পানির মান পরিবর্তনের উপর গবেষণা চলাকালীন এ সম্পর্কিত প্রতিটি ফ্যাক্টর নিয়ে ক্রমাগত আলোচনার প্রয়োজন।
কিন্তু অনেক সময় ফ্যাক্টরগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় থাকে না। তবে এখানে কিছু পরিসংখ্যানগত পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় থাকে, যা পানির মান সম্পর্কিত ডেটাম থেকে সংগৃহীত। এদের মধ্যে ধারাবাহিকতাও লক্ষ্য করা যায়।
ওয়াটার কোয়ালিটি ইভ্যালুয়েশন নলেজে উৎপাদনের রীতিনীতি : আ্যাকোয়াকালচার পনড এক্সপার্ট সিস্টেমে পানির গুণগত মানের মূল্য নির্ধারণনীতির প্রাথমিক রূপ সাধারণত প্রোডাকশন ফরম্যালিস্টের মাধ্যমে উপস্থাপিত হয়। (পি) হল উৎপাদনের প্রিসাইস যা উৎপাদনের প্রাথমিক স্তর, বর্তমান অবস্থা, পূর্বকালীন অবস্থা যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করা যাবে। আর তখনই তা নির্ধারণ করতে হবে, যখন উৎপাদন নীতির জন্য কোনও শর্ত ব্যবহার করা হবে। কিউ হল উৎপাদন পরিচালনা অথবা সর্বশেষ সিদ্ধান্ত, এটি নির্ধারণের জন্য ব্যবহƒত হয় যখন কোনও শর্ত পি প্রিসাইসের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, কোনও সিদ্ধান্ত অথবা কার্যকলাপ অনুমাণ বা সম্পাদনা করা যাবে। যদি প্রিসাইস পি সন্তোষজনক হয়, তখন সিদ্ধান্তকারী কিউ অনুমাণ অথবা পরিচালনা করা যাবে।
উদাহরণ : পূর্বকালীন অবস্থা অথবা বিষয়বস্তু – পানির রং নীল ও সবুজ ঃ নীল-সবুজ শৈবালের প্রাধান্য, আর পানিও পরিশ্রুত নয়। আর পানি শোধন করতে ব্লিচার দিয়ে প্রথমে পানি পরিস্কার করতে হবে, এরপর ডিপটেরক্সযুক্ত মোরাম সালফেট দিয়ে পানি পরিশ্রুত করতে হবে। যদিও এটা খুব সহজ উৎপাদন নীতি। আর এটা প্রাথমিকভাবে উৎপাদন প্রক্রিয়া বর্ণনা করে এবং শব্দার্থ বিদ্যাই পারে তা পরিবেশন করতে। পুকুরের পানির পরিপার্শ্বিক মানের ক্ষেত্রে প্রিসাইস সাধারণ হতে হবে, কিন্তু অধিকাংশ প্রিসাইসই জটিল। আর পুকুরের পানির পারিপার্শ্বিক মান খুবই জটিলতায় ভরা, যদিও বদ্ধ জলাশয়ে ইকোসিস্টেম এখনও সমুদ্র, দীঘি এবং রিজার্ভার ইকোসিস্টেমের তুলনায় অনেক ছোট। আর এ ইকোসিস্টেমের মধ্যে অন্যান্য সব ইকোসিস্টেমের বৈশিষ্ট্য মজুত আছে, তাই অন্যান্য ইকোসিস্টেমগুলোর জটিল বৈশিষ্ট্য পুকুরে অথবা বদ্ধ জলাশয়ে পাওয়া যাবে। পনড ইকোসিস্টেমের জটিলতা থেকে সিদ্ধান্তে আসা গেছে যে পুকুরের পানির পরিবেশনগত মানের তথ্য খুবই জটিল তাই এর উৎপাদন নীতির প্রিসাইসও অনেক ক্ষেত্রেই জটিল। তবে এর সার কথা হল, যে পানির পারিপার্শ্বিক গুণগত মানকে বিচার করা যায়, পুকুরের মানের ওপর নির্ভর করে। বদ্ধ জলাশয়ে ইকোসিস্টেম সমুদ্র, দীঘি এবং রিজার্ভারের ইকোসিস্টেমের তুলনায় অনেক ছোট, তাই পানির পারিপার্শ্বিক অবস্থার পরিবর্তনের বেগের তুলনায় সমুদ্র, দীঘি এবং রিজার্ভারের পরিবর্তনের বেগ অনেক বেশি।