নিউইয়র্কে সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি বদরুল খান - BANGLANEWSUS.COM
  • নিউইয়র্ক, রাত ১:২১, ২রা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ

নিউইয়র্কে সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি বদরুল খান

newsup
প্রকাশিত জানুয়ারি ৩০, ২০২৩
নিউইয়র্কে সংবাদ সম্মেলনে সভাপতি বদরুল খান

জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি বদরুল হোসেন খান বলেছেন, নিউইয়র্কের ‘জালালাবাদ ভবন’ জালালাবাদ এসোসিয়েশনের বাড়ি নয়। এটি শো’কজপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলামের কেনা। অবিলম্বে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক এর আত্মসাতকৃত সকল অর্থ সংগঠনের একাউন্টে ফেরত দেয়ার জন্য বর্তমান শো’কজ প্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি মইনুল এইচ চৌধুরী হেলাল ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। অন্যথায় সংগঠনের তহবিল তছরুফ, সংবিধান লঙ্ঘন এবং গঠনতন্ত্র বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য তাদের বিরুদ্ধে গঠনতান্ত্রিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

গত ২৮ জানুয়ারি শনিবার বিকেলে জ্যাকসন হাইটসের ইটজি রেষ্টুরেন্টে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকার সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে কার্যকরী পরিষদ-এর পক্ষ থেকে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বদরুল খান এসব কথা বলেন।

সংগঠনের সহ সাধারণ সম্পাদক রুকন হাকিমের পরিচালনা করেন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সহ সভাপতি লোকমান হোসেন লুকু, শফিউদ্দিন তালুকদার, সহ সাধারণ সম্পাদক রুকন হাকিম, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলীম, পাবলিসিটি সেক্রেটারি ফয়সল আলম, আইন বিষয়ক সম্পাদক বুরহান উদ্দীন, ক্রিড়া সম্পাদক মান্না মুনতাসির, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক জাহিদ আহমেদ খান ও কার্যকরি সদস্য শামীম আহমেদ।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি বদরুল হোসেন খান জানান, জালালাবাদ ইউএসএ ইনক নামের একটি করপোরেশন গঠন করে শোকজ প্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম নিজে এ বাড়িটি কিনেছেন। বিতর্কিত এ বাড়ি ক্রয়কালে মইনুল ইসলাম সংগঠনের একাউন্ট থেকে ৩,৩২,৮০৬.৬৯ ডলার নীরবে সরিয়ে নিয়েছেন। সংগঠনের তহবিল ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করে অসাংবিধানিক ও অগঠনতান্ত্রিক কাজ করেছেন তিনি। ২০২০ সালে মইনুল ইসলাম অনুমোদন ব্যতিরেকে সংগঠনের তহবিল থেকে আড়াই লাখ ডলার এম এ আজিজের ‘কোর কনস্ট্রাকশন গ্রুপের’ একাউন্টে ট্রান্সফার করেছিলেন। অথচ সংগঠনের সংবিধানে রয়েছে ৫ হাজার ডলারের বেশি তহবিল থেকে তুলতে হলে কার্যকরি কমিটিসহ ট্রাস্টি বোর্ডের অনুমতি লাগবে। মইনুল ইসলামের এইসব অসাংগঠনিক কাজের অংশীদার সাবেক সভাপতি মইনুল হক চৌধুরী হেলাল ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজ। তাদেরকেও আগামী ৬ ফেব্রুয়ারির সাধারণ সভায় সকল অনিয়ম ও অগঠনতান্ত্রিক কর্মকান্ডের জন্য কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। সাধারণ সদস্যরাই তাদের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন।

বদরুল খান লিখিত বক্তব্যে বৃহত্তর সিলেট এলাকায় সাম্প্রতিক বন্যায় সাহায্য বিতরণে সাবেক সভাপতি মইনুল হক চৌধুরী হেলালের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ আনেন। তিনি বলেন, মইনুল হক চৌধুরী হেলাল দেশে গিয়ে এসোসিয়েশনের দেয়া অর্থ প্রকৃত অভাবী লোকজনদের মাঝে বিতরণ না করে তার পরিচিত অবস্থাসম্পন্ন লোকদের মাঝে সাহায্যের অর্থ বিলিয়েছেন। সাধারণ সভায় এসবের হিসেব চাওয়া হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সভাপতি বদরুল হোসেন খান জানান, সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলামকে দেয়া শো’কজের জবাব এখনো তিনি পাননি।

সংবাদ সম্মেলনে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক এর সভাপতি বদরুল হোসেন খান এর পূর্ণাঙ্গ লিখিত বক্তব্য :
ভবন ক্রয়ের নামে জালালাবাদের তহবিল কেলেংকারীর প্রতিবাদে সাংবাদিক সম্মেলন
২৮শে জানুয়ারী, ২০২৩
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা,
প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হযরত শাহজালাল ও শাহ্পরাণের ̄স্মৃতি বিজরিত বৃত্তর সিলেটের মানুষের প্রাণের সংগঠন জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক এর পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন। আমরা আজ অত্যন্ত বিষন্ন মন নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি, “জালালাবাদ এসেসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক” এর কিছু অভ্যন্তরীণ বিষয় এবং বিতর্কিত জালালাবাদ ভবন ক্রয় করা সংক্রান্ত বিভ্রান্তি এবং ধু¤্রজাল দূর করতে।
প্রিয় সুধীবৃন্দ,
জালালাবাদ এসেসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক এর সাবেক কিছু কর্মকর্তা এবং বর্তমান শোকজ প্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম এবং সোশাল মিডিয়ায় জালালাবাদ এসেেিসয়শন অব আমেরিকা ইন্ক এর নামে ভবন ক্রয় সংক্রান্ত বিবৃতির প্রতি নিশ্চই আপনাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। ভবন ক্রয় করা সংক্রান্ত এইসব প্রচার প্রপাগান্ডা আমাদের সমাজে বিশেষ করে প্রবাসী জালালাবাদবাসীর মধ্যে নানাভাবে বিভ্রান্তি এবং অনৈক্য সৃষ্টি করছে। বিধায় আমরা প্রকৃত সত্য তুলে ধরতে আজকের এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছি।
প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েরা,
জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক এর নামে ক্রয় করা কথিত ভবনটির তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন এবং ষড়যন্ত্রমূলক অপপ্রচার মাত্র। জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর নামে কোন ভবন নিউইয়র্কে ক্রয় করা হয় নাই। বর্তমানে শোকজ প্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মঈনুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের যোগসাজশে কার্যকরী পরিষদ ও বোর্ড অব ট্রাাষ্টিকে না জানিয়ে জালালাবাদ এসোসিয়েশনের একাউন্টে গচ্ছিত অর্থ অসৎ উদ্দেশ্যে ও অসাংগঠনিকভাবে ব্যবহার করে “জালালাবাদ ইউএসএ ইনক” নামে একটি কর্পোরেশন করে বিতর্কিত ভবনটি ক্রয় করেন। যা এই কর্পোরেশনের একক মালিক শোকজ প্রাপ্ত মঈনুল ইসলাম নিজে। এখানে আপনাদের অবগতির জন্য উল্লেখ করতে চাই মঈনুল ইসলাম গং এই বিতর্কিত ভবনটি নিজের ব্যক্তি মালিকানায় ক্রয় করতে গিয়ে জালালবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর গঠনতন্ত্রের ধারা ৭-এর ‘ক’, অনুচ্ছেদ ৯ এর ‘গ’ ‘ঘ’ এবং অনুচ্ছেদ ১৬ এর ৬ ধারা সরাসরি লঙ্ঘন করেছেন।
অনুচ্ছেদ ৭ এর ‘ক’তে বলা হয়েছে, সংগঠনের সকল প্রকার কর্মসূচি/কার্যক্রম কার্যকরী পরিষদের সভায় গৃহিত হতে হবে। কিন্তু তিনি এই বিশাল অংকের অর্থ সরিয়ে নিতে কার্যকরী পরিষদের মতামত নেননি।
অনুচ্ছেদ ১৬ এর ৬ ধারায় উল্লেখ আছে যে, সংগঠনের তহবিল থেকে ৫০০০ (পাঁচ হাজার) ডলার বা এর অধিক অর্থ খরচ করতে হলে কার্যকরী পরিষদকে ট্রাষ্টি বোর্ডের অনুমোদন নিতে হবে। এছাড়াও গঠনতন্ত্রের ৯‘গ’ তে নির্দেশ আছে সংগঠনের তহবিল কোন অবস্থাতেই ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করা যাবে না। যদি কেউ ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করেন এবং তা প্রমাণিত হয় তবে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। অথচ শোকজ প্রাপ্ত মঈনুল ইসলাম, সংগঠনের ৩,৩২,৮০৬.৬৯ ডলার (তিন লাখ বত্রিশ হাজার আটশত ছয় ডলার উনসত্তর সেন্ট) নিরবে সরিয়ে নিয়ে নিজের নামে বিতর্কিত ভবন ক্রয় করেছেন।
এখানে আমরা অত ̈ন্ত ̄úষ্টভাষায় উল্লেখ করতে চাই যে ইতিমধ্যে শোকজ পধাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মঈনুল ইসলাম গঠনতন্ত্রের উপরোল্লেখিত ধারা এবং উপধারার সুস্পস্ট লঙ্ঘন করেছেন। তাই তাকে ইতিমধ্যে কার্যকরী কমিটির পক্ষ থেকে শো’কজ করা হয়েছে। এসব ছাড়াও মঈনুল ইসলাম গংদের আরও কিছু অপকর্ম এবং অনিয়মের প্রতি আপনাদের দৃষ্টি আকৃষ্ট করতে চাই।
বিগত কমিটির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক এবং কোষাধ্যক্ষ মঈনুল ইসলাম অজ্ঞাত কারনে সংগঠনের পুরনো একাউন্ট ক্লোজ করে এই একাউন্টে কোন অর্থ নেই বলে আমাদেরকে অবহিত করেন। কিন্তু পরবর্তীতে আমরা যখন উক্ত একাউন্টের স্টেটমেন্ট সংগ্রহ করি তখন দেখতে পাই এই একাউন্টে ২৪৫৬৪.৬৫ ডলার (চব্বিশ হাজার পাঁচশত চৌষট্টি ডলার পয়ষট্টি সেন্টস) ব্যালেন্স রয়েছে। অত্যন্ত দুঃখ ও বেদনার সাথে এখানে উল্লেখ করতে চাই যে জালালাবাদের সেই অর্থ আজ অবধি বর্তমান কমিটির নিকট হস্তান্ত করা হয়নি।
সংগঠনের তহবিল ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহারের কোন অনুমোদন না থাকা সত্ত্বেও মঈনুল ইসলাম সেই অসাংবিধানিক ও অগঠনতান্ত্রিক কাজটি বার বার করেছেন। আমাদের কাছে তথ্য আছে গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২০ সালে তিনি ওয়্যার ট্রান্সফার করে জালালাবাদের একাউন্ট থেকে ২৫০০০০.০০ (দুই লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) ডলার “কোর কন্সট্রাকশন গ্রুপ” নামের একটি একাউন্টে ট্রান্সফার করেন। যার মালিক হচ্ছেন জনৈক এম এ আজিজ। যদিও এই অর্থ পরবর্তীতে ফেরত আনা হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো সংগঠনের তহবিল কার্যকারী কমিটির অনুমতি ও অনুমোদন ছাড়া কিভাবে অন্য একটি একাউন্টে ট্রান্সফার হলো।
এছাড়াও মইনুল ইসলামের বিরুদ্ধে সংগঠনের একাউন্ট থেকে তার ব্যবসায়িক পার্টনারকে অবৈধভাবে অর্থ প্রদানের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে। যার উদাহরণ হচ্ছে (চেক- ১০৭) পরিমান ৫০০০ (পাঁচ হাজার) ডলার তারিখ ৩০ জুলাই ২০২২। এছাড়াও বিগত কমিটি কর্তৃক নিউজার্সীতে কবরস্থান ক্রয়ে সাধারণ সদস্য হতে সংগৃহীত অর্থ ও ব্যবস্থাপনায় যথাযথ তথ্য এবং কাগজপত্র নতুন কমিটির কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। অথচ কবর কেনা বাবদ প্রতিমাসে বর্তমান কমিটিকে ২৩৪৫.৩৩ ডলার (দুই হাজার তিনশত পয়তাল্লিশ ডলার তেত্রিশ সেন্টস) পরিশোধ করতে হচ্ছে।
ভোটার রেজিষ্টেধশন ফি, নমিনেশন ফি ও নির্বাচনী প্যাকেজ ফি বাবাদ আদায় কৃত ১৫৬,১২৯ (এক লক্ষ ছাপান্ন হাজার একশত উনত্রিশ) ডলার যার সমুদয় অর্থ সংগঠনের একাউন্টে জমা দিয়েছেন এরকম তথ্য আমরা খুজে পাই নাই। এমনকি আদায়কৃত অর্থ সময়মত একাউন্টে জমা না দিয়ে ব্যক্তিগত কাজে মাসের পর মাস ব্যবহৃত হয়েছে বলে আমাদের কাজে তথ্য আছে।
এছাড়াও ২০২২ সালে বাংলাদেশে বন্যায় আক্রান্তদের সাহায্যার্থে সংগৃহীত অর্থ সংগঠনের সিদ্ধান্ত মোতাবেক বন্টন না করে ব্যক্তি সাইর্থে ব্যবহার করার সুস্পষ্ট প্রমাণ আমাদের নিকট সংরক্ষিত আছে।
আমরা দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই যে, জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইনক এর তহবিল কারো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয়। এটা হচ্ছে সংগঠনের সম্পত্তি। যার মালিক হচ্ছেন সংগঠনের সকল সদস্য। এই তহবিল নিয়ে কোন ধরনের অনিয়ম বর্তমান কমিটি সহ্য করবে না। আমরা অবিলম্বে জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক এর আত্মসাতকৃত সকল অর্থ সংগঠনের একাউন্টে ফেরত দেয়ার জন্য বর্তমান শো’কজ প্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মইনুল ইসলাম, সাবেক সভাপতি মইনুল এইচ চৌধুরী হেলাল ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান চৌধুরী শেফাজের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। অন্যথায় সংগঠনের তহবিল তছরুফ, সংবিধান লংঘন এবং গঠনতন্ত্র বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য তাদের বিরুদ্ধে
গঠনতান্ত্রিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো।
আমরা আরো বলতে চাই যে, আগামী সাধারণ সভায় আমরা মঈনুল ইসলাম গংদের সকল অপকর্ম যথাযথ তথ্য প্রমাণ সহ জালালাবাদবাসীর সম্মূখে উপস্থাপন করবো, যাতে তাদের সকল অপকর্মের মুখোশ উন্মোচিত হয়। কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান নয়। কেউ যাতে ভবিষ্যতে আপনাদের বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে আমানতের খেয়ানত করতে না পারে সেই লক্ষ্যে যা করার প্রয়োজন সেটাই করবে
জালালাবাদের বর্তমান কমিটি।
আমরা সংগঠনের তহবিল এবং মান মর্যাদা রক্ষা করতে সকল জালালাবাদবাসীর সমর্থন, সাহায্য ও সহযোগিতা কামনা করছি। পরিশেষে আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ূ কামনা করে আবারও সকলকে শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিচ্ছি। খোদা হাফেজ।
সংগঠনের পক্ষে-
(বদরুল হোসেন খান)
সভাপতি
জালালাবাদ এসোসিয়েশন অব আমেরিকা ইন্ক
তারিখ: ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।