গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য: চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র – BANGLANEWSUS.COM
  • নিউইয়র্ক, রাত ৩:০৯, ২রা নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ


 

গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য: চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

newsup
প্রকাশিত আগস্ট ১, ২০২৫
গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য: চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র

Manual5 Ad Code

সিলেট অফিস

Manual6 Ad Code

 

গণঅভ্যুত্থানের বার্ষিকী উপলক্ষে চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে “গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণে সংস্কৃতিকর্মীদের ভূমিকা “শীর্ষক এক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার (১ আগস্ট) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় সম্মিলিত নাট্য পরিষদের মহড়া কক্ষে চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র সিলেট জেলা আহ্বায়ক নাজিকুল ইসলাম রানা সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বাসদ জেলা আহ্বায়ক আবু জাফর, নাট্য লোকের সভাপতি খোয়াজ রহিম সবুজ, উদীচী সাধারণ সম্পাদক দেবব্রত পাল মিন্টু, কথাকলি সদস্য নিলাঞ্জন দাশ টুকু, ভাস্কর জহর কুমার সিংহ, সম্মিলিত নাট্য পরিষদের সহ-সভাপতি অপু কুমার সেনাপতি, সম্মিলিত নাট্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রাব্বি, সিকৃবি’র লুব্দক থিয়েটারের সভাপতি দেবাশীষ বিশ্বাস প্রমূখ।

Manual8 Ad Code

আলোচনার মধ্যে চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সদস্যরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করেন।

Manual1 Ad Code

আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থান সমাজের ভিত্তিমূলে প্রচন্ড আঘাত করেছে। কিন্তু জুড়ে বসা সরকার পুরনো গাছের শিকড়ে জল ঢেলে উপরে ডালপালা কাটছাঁট করে চলেছে। ফলে এক বছর যেতে না যেতেই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা কে পদদলিত করা শুরু হয়েছে।আন্দোলনের পর থেকেই আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির সুযোগ নিয়ে সারা দেশে মব সন্ত্রাস সংঘটিত হচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে এই মবকে নিয়ন্ত্রণ এর চেষ্টা না করে বরং কিছু ক্ষেত্রে উসকানোর ঘটনাও দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে।মব সন্ত্রাস কে মব কালচারে পরিণত করার চেষ্টা হচ্ছে।জুলাই আন্দোলনের অন্যতম অগ্রণী শক্তি ছিলেন এদেশের নারীরা। অথচ সেই নারীদের উপরে আক্রমণ নেমে এসেছে সবার আগে। সারা দেশেই নারীদের স্বাধীন চলাফেরার উপর আক্রমণ নামিয়ে এনেছে, হামলা হয়েছে আদিবাসীদের উপর ও মাজারে, ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উপাসনালয়ে। এসকল পরিস্থিতি মোকাবেলায় সরকার চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে।মুক্তিযুদ্ধকে হেয় করা এবং মুক্তিযুদ্ধের স্মারক ধ্বংস করার ঘটনা ঘটে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধ এই জাতির সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্বল ঘটনা। মুক্তিযুদ্ধবিরোধী যুদ্ধাপরাধী শক্তিকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেয়া হচ্ছে, জুলাই অভ্যুত্থানের আন্দোলনের চেতনার সাথে যা সাংঘর্ষিক। বক্তারা গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে পরাজিত হতে না দেওয়ার জন্য জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।

বক্তারা বলেন, গণতান্ত্রিক সমাজ নির্মাণ,গণসংস্কৃতি লালন-চর্চা ও বিকশিত করার ক্ষেত্রে সংস্কৃতিকর্মী দের ভূমিকা অনস্বীকার্য‌

Manual1 Ad Code

সংবাদটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
Manual1 Ad Code
Manual4 Ad Code